আজ থেকে তিন দশক আগের কথা। ১৯৮৯ সালে সর্বশেষ শুক্র যাত্রা হয়। তারপর এক প্রকার অবহেলা করে ফেলে রাখা হয় গ্রহটি, কোনো স্পেইসশিপ, বা রোভার পাঠানো হয় নি এত বছরেও। কারণ বিজ্ঞানীরা ততদিনে বুঝে গিয়েছিলেন, গ্রহের বায়ুমন্ডল ও পরিবেশ প্রাণের জন্য কোনোভাবে সহায়ক নয়। যার ফলে পরবর্তীতে সকল আগ্রহের বিন্দুতে চলে যায় লাল গ্রহ মঙ্গল।
কিন্তু গত বৃহস্পতিবার হঠাৎ প্রেস ব্রিফিংয়ে অবাককরা তথ্যটি দেয়। প্রায় তিন দশক পর আমেরিকার স্পেইস সংস্থার প্রধান Bill Nelson আবার শুক্র অভিযানের কথা উল্লেখ করেন! একটা নয়, দুই দুটো অভিযান। এর জন্য এক বিলিয়ন ডলার বাজেটেও নির্ধারণ করা হয়েছে।
ব্রিফিং এ তিনি বলেন, আমরা মঙ্গল সম্পর্কে খুব অল্পই জানতে পেরেছি। এবার সময় গ্রহটিকে নতুনভাবে আবিষ্কার করার।
চারটি কনসেপ্ট এর ছোট্ট লিস্ট থেকে স্পেইস সংস্থা প্রথম মিশন সিলেক্ট করেছিল ফেব্রুয়ারি ২০২০ এ। এবারে প্রথম মিশন DAVINCI+ এ শুক্রের বায়ুমন্ডলের নোবেল বা নিষ্ক্রিয় গ্যাসগুলো নিয়ে গবেষণা, রাসায়নিক বিশ্লেষণ ও ছবিগুলোর ওপর ভিত্তি করে। শুক্রের ভারি বায়ুমন্ডল কীভাবে তৈরী ও বিবর্তিত হলো, আর গ্রহে কখনও সমু্দ্র ছিল কিনা তা নিয়ে।
আর দ্বিতীয় মিশন VERITAS শুক্রের সারফেসের ম্যাপ, জিওলজিকাল হিস্টোরি, আর গ্রহের গঠন কেন পৃথিবীর থেকে আলাদা। এছাড়াও পৃষ্ঠের ত্রি-মাত্রিক গঠন, ও অগ্ন্যুৎপাত হওয়ার কারণগুলো নিয়ে বিশদ জানার যাবে
সোর্সঃ নাসা
viagra over the counter – viagra medication sildenafil 100mg for sale
prednisolone 5mg canada – cialis mail order usa tadalafil 10mg usa
purchase augmentin pills – tadalafil 40mg drug real cialis sites
oral bactrim 480mg – brand viagra 100mg buy viagra tablets
purchase cephalexin for sale – buy erythromycin erythromycin pill
buy fildena 100mg for sale – purchase sildenafil generic buy stromectol for humans
buy rhinocort sale – buy cialis 5mg sale disulfiram 250mg oral
ceftin tablet – methocarbamol 500mg cheap tadalafil medication
acillin oral – order ampicillin pill tadalafil india